ক্লাস

কারখানার শ্রমিকগুলা কয়দিন পরপর আন্দোলন ফান্দোলন করে কেন এটা জানার জন্য এক মালিক ঠিক করলেন তিনি কিছুদিন ছদ্মবেশে ফ্যাক্টরিতে কাজ করে হালহকিকত বুঝার চেষ্টা করবেন।
তো তিনি ফ্যাক্টরিতে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে কাজ শুরু করলেন। প্রথমদিন হাড়ভাঙ্গা খাটুনি করে মজুরি হাতে পেয়ে তার খুব খিদা লাগলো। কারখানার উল্টাদিকের ফাস্টফুডের দোকানে যেয়ে ‍ওনি মজুরির টাকা দিয়ে একটা চিজ বার্গার আর কোকাকোলা অর্ডার করলেন। বার্গার চিবাইয়া কোকের গ্লাসে চুমুক দিতে দিতে ওনি ভাবলেন, “বাহ এরাতো চমৎকার বার্গার বানায়, এত মজার খাবার খাইয়াও কামলাগুলা সবসময় চেইতা থাকে কেন?, সমস্যা কি এদের?

১২/০৬/২০২০

আরও পড়ুন

সর্বাধিক পঠিত